ঢাকা ০৮:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ২৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চাঁদপুরের মেঘনায় জাহাজে মিলল পাঁচজনের মরদেহ

নিজস্ব সংবাদ :

মেঘনা নদীতে পণ্যবাহী একটি নৌযান থেকে পাঁচজনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। আরও তিনজনকে উদ্ধার করা হয়েছে রক্তাক্ত অবস্থায়। তাঁদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

নৌ-পুলিশের চাঁদপুরের অঞ্চলের পুলিশ সুপার (এসপি) সৈয়দ মুশফিকুর রহমান প্রথম আলোকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি আজ সোমবার বেলা সাড়ে তিনটার দিকে বলেন, পণ্যবাহী নৌ যানটিতে থাকা ব্যক্তিদের দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁরা সন্দেহ করছেন, শত্রুতা থেকে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। নৌ পুলিশ আরও জানায়, নৌযানটি চাঁদপুর সদর থানাধীন মেঘনা নদীতে নোঙর করা অবস্থায় ছিল। সেটিতে সার পরিবহন করা হচ্ছিল। নিহতেরা নৌযানটির চালক ও অন্যান্য কর্মী হতে পারেন।

পুলিশ সুপার সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বলেন, জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে তাঁরা আজ সোমবার বেলা তিনটার দিকে নৌযানটির কাছে যান। সেখানে গিয়ে নৌযানের পাঁচটি কক্ষে পাঁচজনের মরদেহ পান। বাকি তিনজনকে গুরুতর জখম অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে তাঁদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়। আটজন মানুষই নৌযানটিতে ছিল। নৌ যানটির নাম এম ভি আল-বাকেরা। এর মালিক মেসার্স এইচপি এন্টারপ্রাইজ।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৪:১২:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
১৭ বার পড়া হয়েছে

চাঁদপুরের মেঘনায় জাহাজে মিলল পাঁচজনের মরদেহ

আপডেট সময় ০৪:১২:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

মেঘনা নদীতে পণ্যবাহী একটি নৌযান থেকে পাঁচজনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। আরও তিনজনকে উদ্ধার করা হয়েছে রক্তাক্ত অবস্থায়। তাঁদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

নৌ-পুলিশের চাঁদপুরের অঞ্চলের পুলিশ সুপার (এসপি) সৈয়দ মুশফিকুর রহমান প্রথম আলোকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি আজ সোমবার বেলা সাড়ে তিনটার দিকে বলেন, পণ্যবাহী নৌ যানটিতে থাকা ব্যক্তিদের দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁরা সন্দেহ করছেন, শত্রুতা থেকে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। নৌ পুলিশ আরও জানায়, নৌযানটি চাঁদপুর সদর থানাধীন মেঘনা নদীতে নোঙর করা অবস্থায় ছিল। সেটিতে সার পরিবহন করা হচ্ছিল। নিহতেরা নৌযানটির চালক ও অন্যান্য কর্মী হতে পারেন।

পুলিশ সুপার সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বলেন, জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে তাঁরা আজ সোমবার বেলা তিনটার দিকে নৌযানটির কাছে যান। সেখানে গিয়ে নৌযানের পাঁচটি কক্ষে পাঁচজনের মরদেহ পান। বাকি তিনজনকে গুরুতর জখম অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে তাঁদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়। আটজন মানুষই নৌযানটিতে ছিল। নৌ যানটির নাম এম ভি আল-বাকেরা। এর মালিক মেসার্স এইচপি এন্টারপ্রাইজ।